সংঘমিত্রার কাছে যাব বলে বেরিয়ে অয়ন্তিকার কাছে চলে যেতে পারি, বিদীপ্তা জানত। চরিত্র জঞ্জির থেকে শব্দরা বেরিয়ে এলে সাদা পৃষ্ঠা আপ্যায়ণ করে সাধ্যমত। লেখার আড়াল পেয়ে বর্তে যাওয়াও তো একপ্রকার আত্মরক্ষারই ছুতো! তেমন কিছু বলার থাকেনা বলে সমফাঁকের উন্নাসিকতায় কে যেন আলতো রেখেছে খুন হয়ে যাওয়া মুহূর্তকে - মাছিরা ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি বলে এ রক্তপাতে কোন পাপ নেই! প্রত্যেকেই নিজেকে সন্দেহ করে, মার্জিত অপরাধের ছাঁচে মেপে নিতে চায় ত্রুটির কারণগুলো। যে চিঠি তামাদি হয়ে গেছে, তার পুনশ্চতে রাখা ছিল দরকারি কথা - দূরত্বের অছিলায় আসলে নৈকট্য বেড়েছে সময়ে বুঝিনি…