অধঃপতন
একবার সাহস করে ঝাঁপ দিয়েছিলাম নদীতে বলেছিলাম নদী, তুমি আমায় ধরো – নদী কথা রেখেছিল আমার । তখন বিশ্বাস ছিল […]
একবার সাহস করে ঝাঁপ দিয়েছিলাম নদীতে বলেছিলাম নদী, তুমি আমায় ধরো – নদী কথা রেখেছিল আমার । তখন বিশ্বাস ছিল […]
কী অদ্ভুতভাবে প্রতিটি বাড়ি থেকেই একটা রাস্তা বের হয় আর তারপর তা ক্রমাগত এগিয়েই চলে মুদির দোকান, বন্ধ সিনেমা হল, […]
ছাদের বিকেল পরাক্রান্ত দিন ঘরমুখো দোয়েলের ডানায় ড্যাবডেবিয়ে তাকায় বিগত সময় নিয়মমাফিক মাঠের আলে নেমেছে সূর্য ফড়িঙের পাখা ছোঁয় আঙুলের […]
মনখারাপের বিকেলগুলিতে আমার ভিতর দিয়ে একটি নদী বয়ে যায় অনুচ্চারিত অথচ তীব্র, কুণ্ঠাহীন তবু অন্তঃস্থিত গভীর সম্ভোগ শেষে সার্থক নিদ্রার […]
চোখের কোল ঘেঁষে লেগে থাকা বৃষ্টির ফোঁটা এই বসে থাকা। চাঁদ ভাসে, জলভারে স্ফীত হয় মেঘ। জ্যোৎস্নায় জোয়ার খেলে যেদিকে […]
একদিন সত্যিকার প্রজাপতি বই হলে খুব মনে পড়ে মেয়ে, জলপাই বুক…. জলগুলোর রাতের পায়ে তোমার ভীষণ দুঃখ। মলাটের গ্যারেজে ছোট […]
হাতে তখন জিয়নকাঠি একমুঠো ঈশ্বর কণা ভাসমান শব্দ তরঙ্গে খসে পড়ে অন্ন পথের দিশা অচেনা পাখিদের পালক ঝ’রে পড়ে শব্দহীন […]
যেটুকু বলে চলে গেলে বালুচরে হাহাকার বয়ে যায় যেটুকু দেখার জন্য উন্মুখ পর্দা সরে গেলে দেখাতেই সুখ ইঁটের পাঁজর থেকে […]
সংঘমিত্রার কাছে যাব বলে বেরিয়ে অয়ন্তিকার কাছে চলে যেতে পারি, বিদীপ্তা জানত। চরিত্র জঞ্জির থেকে শব্দরা বেরিয়ে এলে সাদা পৃষ্ঠা […]
ছেলেটাই হেঁটে যায় সাহসের দোরগোড়ায় ছেলেটাই ধরে থাকে হাত-বদলের নড়বড়ে সিঁড়ি ছেলেটাই ঘাসফড়িং-এর কোল থেকে তুলে আনে রুগ্ন বাতাসের আড়কাঠি […]
ভাত খাওয়ার পর ঠাকুমা বারান্দায় পা ছড়িয়ে পানের বাটা নিয়ে বসত দুপুর পাশে এসে বসলে সবচেয়ে বড় বাংলা পাতাটা বুড়ি […]
যে রঙের মেঘ ডাকলে তুমি গা থেকে ঝেড়ে ফেল ফ্যান্টাসি তারা আপাতত যাবতীয় কাঁটা টপকে বিদেশ ভ্রমণে গেছে দীর্ঘ নগর […]
বিভিন্ন হয়ে ছড়িয়ে যায় শিকারির অধ্যবসায়.. বাঁশির পিঠে ঠাট্টার আশ্রয়ে বেড়ে ওঠা বাষ্প অঞ্চলে তুমি আমি… ঘ্রাণে ঘ্রাণে মাংস গন্ধ— […]
ধরা যাক – অধরাকে নিয়ে এইভাবে শুরু করি আবার নিচু নরম, কোমল নি-তে গান, অহংকার উপচাতে চায় এ পুনরায় ভ্রমণে, […]
শ্বাসপ্রশ্বাসের প্রস্তাবনায় কটি শব্দ রেখে দিলে দৃশ্য উঠে আসে মনু নদী হতে কোনো স্যানিটাইজড্ আশাবাদী মলোটভ কুকুরের প্রসঙ্গ তোলে যতি […]