একটি সনির্বন্ধ কথোপকথন

লেখকের প্রতি সম্পাদক-“একটি অনধিক ২০ শব্দের গল্প পাঠান।” লেখক আর এতে আশ্চর্য হন না, জানেন এটাই দস্তুর। লেখকের গল্প- “স্টেশনে […]

সম্পাদকীয়

ক্যালেন্ডারে শীতের বেলা ফুরিয়েছে। গাঁদাফুলের আলপনায় সবুজ ঘাসে পা ফেলে এসেছে দারুণ ফাগুন।  বিকশিত কাঞ্চনফুল, ডালে ডালে পুঞ্জিত আমের মঞ্জরী। ওদিকে পলাশে, অশোকে শিমুলেও আহা মরি মরি, লাল আর কমলা রঙে নিজেকে ছুপিয়েছে হলুদ বসন্ত।   

তবে অতলান্তিকের পারে এখনও দাপিয়ে বেড়াচ্ছে রুক্ষ শীত, মাঝে মাঝেই সে শূন্য শাখার লজ্জা ভুলিয়ে দিচ্ছে তুহিন আবরণে। সাদা আর সাদা, নয়তো ধূসর রঙের প্রলেপ চারদিকে!

তবে মনের ডানা মেলতে তো বাধা নেই! লোককবি তো গেয়েছেন, "মন বান্ধিবি কেমনে!"

তাই এই মার্কিন মুলুকে স্বপনে আমরা কুড়ায়ে পেয়েছি সেই অপরূপ কমলা হলুদ বর্ণচ্ছটা –সাদা রঙের ফাঁকে ফাঁকে বুলিয়েছি সে রংমাখা মায়াতুলি অভিব্যক্তির প্রচ্ছদে আর অলংকরণে।  

নানা কারণে এবার পত্রিকা প্রকাশে দেরি। তার জন্যে সম্পাদকমণ্ডলী যারপরনাই দুঃখিত। 

তবে এবারের অভিব্যক্তি সেজেছে অণুতে অণুতে! আঠারোটি অণুগল্প আর পনেরোটি অণুকবিতা পাঠকের মন জয় করবেই এ ব্যাপারে সম্পাদকেরা একশোভাগ নিশ্চিত।

অনবদ্য সেই বিন্দুগুলির প্রত্যেকেই দেবে সিন্ধুর স্বাদ!

অভিব্যক্তি পড়ুন, পড়ান আর নিজেদের মতামত জানান। পাঠক লেখক সম্পাদকের মিলিত প্রচেষ্টায় সাতরঙে ঝলমল হয়ে উঠুক অভিব্যক্তির আগামী।


অভিব্যক্তি সম্পাদকমণ্ডলী 

অদিতি ঘোষদস্তিদার 
সংগ্রামী লাহিড়ী 
অমিত চক্রবর্তী 
 


পারসিপেনি, নিউ জার্সি, ২৬শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

প্রচ্ছদশিল্পী: দিশারী ঘোষ দস্তিদার
অলংকরণ: অদিতি ঘোষ দস্তিদার
প্রকাশক: চন্দ্রশেখর ঘোষ দস্তিদার